রাষ্ট্র মেরামত করতে হলে জনগণের সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় যেতে হবে জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, 'বিএনপি রাষ্ট্র মেরামতের যে প্রস্তাবনা করেছে তা বাস্তবায়ন করতে অবশ্যই জনগণের সহযোগিতা লাগবে।'
যে কোন মূল্যে জনগণের সমর্থন ধরে রেখে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কাছে বিএনপির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পৌঁছে দিতে হবে। নিশি রাতের নির্বাচন ও ভোট ডাকাতির নির্বাচনে বিশ্বাসী নয় বিএনপি। যে কোনো মূল্যে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, 'স্বৈরাচার দেশ ছেড়ে পালালেও তাদের ষড়যন্ত্র থামেনি।' তাই বিএনপির সকল নেতাকর্মীকে সকল ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সজাগ ও সচেতন থাকার নির্দেশ দেন তারেক রহমান।
এর আগে জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম ফজলুল হক মিলনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান আলোচক হিসেবে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ৩১ দফার বিস্তারিত তুলে ধরেন সাবেক সচিব ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, মিডিয়া সেলের সদস্য মাহমুদা হাবিবা, বিএনপির নির্বাহী সদস্য আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী, সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান।
গাজীপুর জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন এলাকার নেতাকর্মীরা প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেয়। গাজীপুর ছাড়াও ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভার্চুয়াল কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন।