আওয়ামী সরকারের আলোচিত- সমালোচিত সাবেক সদস্য ব্যারিস্টার সুমন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা সময় মুখরোচক বার্তা দিয়ে থাকতেন আলোচনায়।
৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর অনেকটাই আত্মগোপনে চলে যান তিনি। বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলেও নানা জল্পনা-কল্পনার জন্ম দেন। তবে সবকিছুর অবসান ঘটিয়ে সোমবার দিবাগত রাতে যুবদল নেতা ও বাঙালিয়ানা রেস্টুরেন্টের সহকারী বাবুর্চি হৃদয় মিয়া হত্যাচেষ্টা মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মঙ্গলবার সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুল হালিম ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ছাত্র জনতার আন্দোলনে তার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় গুলি চালানো হয় বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন প্রতিহতে ভূমিকা রেখেছিলেন আওয়ামী লীগের অন্যতম সুবিধাভোগী এই সংসদ সদস্য।