নরেন্দ্র মোদির টানা ৩য় বার ক্ষমতা গ্রহণের শপথেও ভারত সফর করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুই সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় এই সফরে গুরুত্ব পাবে অর্থনীতি, যোগাযোগ ও জ্বালানি খাত। তিস্তা ও সীমান্ত হত্যার বিষয়ও আলোচনার টেবিলে তোলা হবে বাংলাদেশের তরফ থেকে।
দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে সর্বমোট ১৪টি চুক্তি ও সমঝোতা স্বারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। যেখানে কিছু পুরাতন সমঝোতা নবায়ন হবে বলে জানা গেছে।
শনিবার সফরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে ভবনে গার্ড অব অনারের মাধ্যমে। এরপরই বৈঠকে বসবেন হাসিনা-মোদি।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়সংকরের সঙ্গে বৈঠকের আগে ভারতের ব্যবসায়ী নেতাদের সাথে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আমন্ত্রণ জানান সরকারপ্রধান।
এর আগে বিকেলে পালামা এয়ারপোর্টে বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইট অবতরণ করে। সেখানে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানানো হয় ভারতের ঐতিহ্যবাহী রীতিতে।