বিদেশে এখন

মাঝ আকাশে বিমান ঝাঁকুনিতে আহতদের মাথা ও মেরুদণ্ডে আঘাত

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের বিমানে মাঝ আকাশে ঝাঁকুনিতে আহত হওয়া ব্যক্তিদের বেশিরভাগই মাথা আর মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়েছেন। বিমান ব্যাংককে জরুরি অবতরণের পর সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন আহত অনেকে।

এখন পর্যন্ত অন্তত ৪০ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন, যাদের মধ্যে ২২ জন মেরুদণ্ড আর মাথায় আঘাত পেয়েছেন।

গত মঙ্গলবার (২৩ মে) লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর অভিমুখে যাত্রা করা বোয়িং ৭৭৭ ৩০০ ইআর বিমান মিয়ানমারের ওপরে পৌঁছালে মাঝ আকাশে তীব্র ঝাঁকুনিতে ব্রিটিশ এক নাগরিকের মৃত্যু হয়। ২১১ জন যাত্রী আর ১৮ জন ক্রুসহ বিমানটি জরুরি ভিত্তিতে ব্যাংককে অবতরণ করে।

বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ এয়ারলাইন্সগুলোর একটি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সকে বলা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভয়াবহ কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি এই এয়ারলাইন্সের কোনো ফ্লাইটের। তবে এয়ার টারব্যুলেন্সের কারণে বিমানের দুর্ঘটনা নতুন নয়।

মার্কিন কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত অনেক এয়ারলাইন্সে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেছে। সবশেষ ২০০০ সালে সিঙ্গাপুর থেকে লস অ্যাঞ্জেলসগামী একটি বিমান তাইপেতে তাইওয়ান তাওইউয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এ ঘটনায় বিমানে থাকা ১৭৯ জন যাত্রীর মধ্যে ৮৩ জনের প্রাণ যায়।

এভিএস

এই সম্পর্কিত অন্যান্য খবর