সরকারি-বিশ্ববিদ্যালয়
যেভাবে জুলাই বিপ্লবের মোড় ঘুরিয়ে দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
জুলাই বিপ্লবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে যখন বাধ্য করা হয় তখন আন্দোলন কিছুটা স্তিমিত হয়ে পরে। এরপরই পাল্টে যেতে থাকে আন্দোলনের মোড়। একের পর এক দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হয় আন্দোলন, বিক্ষোভ। অন্যান্য যেকোনো আন্দোলনের চেয়ে এবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল বেশি। শিক্ষার্থীরা বলছেন, শিক্ষার্থী পরিচয়েই তারা এবার আন্দোলনে নেমেছে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম!
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কর্মবিরতির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও সক্রিয় হয়েছে কোটা সংস্কার আন্দোলনে। এই আন্দোলনে এরইমধ্যে সহিংসতায় ঘটেছে হতাহতের ঘটনা। বুধবার (১৭ জুলাই) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়েছে দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে শিক্ষা-কার্যক্রম কতটা ব্যাহত হচ্ছে?
সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও টেক্সটাইল কলেজ বন্ধ ঘোষণা
আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশনা
দেশের সকল সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও টেক্সটাইল কলেজ পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।