রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তিপত্র খতিয়ে দেখার পরামর্শ
বড় অংকের অর্থ লোপাটের অভিযোগ
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পেছনে এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে বাংলাদেশ, যা পুরো বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। একটি অনভিজ্ঞ দেশ হিসেবে অতিরিক্ত ব্যয়ে এতো বড় নির্মাণ প্রকল্পের ভার নেয়ার বিনিময়ে এর আড়ালে বড় অংকের লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এরইমধ্যে। তবে, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ও চলমান প্রকল্প ঠিক রাখতে রূপপুরের বিষয়টি এখনো আলোচনায় আনেনি অন্তর্বর্তী সরকার। যদিও বিশ্লেষকরা বলছেন, আর্থিক ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে খতিয়ে দেখতে হবে প্রকল্পের সব চুক্তিপত্র।
সেনাবাহিনী বিদেশি কূটনৈতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে
দেশের দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে বিদেশি কূটনৈতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। আজ (শনিবার, ১৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য নিশ্চিত জানা গেছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র: উৎপাদন মেয়াদ বাড়লেও ব্যয় বাড়ছে না
যন্ত্রাংশ আমদানিতে দেরি হওয়ায় আগামী ডিসেম্বরেও উৎপাদনে যাচ্ছে না রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এক বছর সময় বাড়িয়ে লক্ষ্য ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে আশার কথা, মেয়াদ বাড়লেও বাড়বে না খরচ। আর বাংলাদেশের ১০ শতাংশ প্রকল্প খরচ টাকায় নিতে রাজি হয়েছে রাশিয়ার ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান রোসাটম। এরমধ্যেই সঞ্চালন লাইনের বাকি থাকা কাজ শেষ করতে চায় পিজিসিবি।