
মওলানা ভাসানী স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন: সালাউদ্দিন টুকু
কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন মজলুমদের নেতা। কৃষক আন্দোলন থেকে শুরু করে দেশে যখনই কোথাও জুলুম–নির্যাতন হয়েছে, তিনি সেখানেই রুখে দাঁড়িয়েছেন। কাগমারী সম্মেলনের মাধ্যমেই মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন এবং তার ধারাবাহিকতায় জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন।

মজলুম জননেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ সোমবার। ১৯৭৬ সালের ১৭ নভেম্বর এই দিনে ঢাকার পিজি হাসপাতালে (বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। পরে টাঙ্গাইলের সন্তোষে তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

গণতন্ত্রের লড়াইয়ে মওলানা ভাসানী পথপ্রদর্শক: তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অসহায় মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় মওলানা ভাসানী সব সময় প্রেরণার উৎস ও পথপ্রদর্শক হয়ে থাকবেন। আজ (রোববার, ১৬ নভেম্বর) মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

ভাসানীর জন্ম না হলে পাকিস্তান-বাংলাদেশ হতো না: কাদের সিদ্দিকী
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, যে মানুষটির (মওলানা ভাসানীর) জন্ম না হলে আমরা আজকে বাংলাদেশের নাগরিক হতাম না। যে মওলানা ভাসানীর জন্ম না হলে পাকিস্তান হতো না, পাকিস্তান না হলে বাংলাদেশ হতো না। বাংলাদেশ না হলে আজকে আমাদের এই অবস্থা হতো না। তার অনাধর দেখে খুব কষ্ট লাগে, খুব খারাপ লাগে।

মওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সংরক্ষণের অভাবে অযত্নে অবহেলায় হারিয়ে যাচ্ছে কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা মওলানা ভাসানীর স্মৃতিচিহ্নগুলো। পরিবারের সদস্যদের দাবি বিভিন্ন দেশে ভাসানীকে নিয়ে চর্চা করা হলেও নিজ দেশেই উপেক্ষিত মজলুম জননেতা। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে উপমহাদেশের নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের পক্ষে আপোষহীন নেতৃত্ব দানকারী মহান এ নেতার ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।