বছর যেতে যা যেতেই নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীদের সম্পদ ফুলেফেঁপে উঠলেও আয়করে অংশগ্রহণ মাত্র ৪২ জনের। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পদপ্রার্থীদের শীর্ষ ১০ ঋণগ্রস্ত প্রার্থীর দায় বা ব্যাংকঋণ রয়েছে ৭২৫.৭৭ কোটি টাকা। চেয়ারম্যান প্রার্থীদের ৬৩ শতাংশ ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়েছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০ গুণ সম্পদ বেড়েছে, যা অস্বাভাবিক বলে মনে করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।