ডিএসই-সূচক
সংকট ও চ্যালেঞ্জে শুরু নতুন অর্থবছর
রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রা আর বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভর করে ইতিবাচক ধারা দিয়ে পার হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দিন। তবে মূল্যস্ফীতি, জিডিপির হার, খেলাপি ঋণ, বেসরকারি বিনিয়োগ আর শেয়ারবাজারের সূচক সংকটাপন্ন। সব মিলিয়ে সংকট ও চ্যালেঞ্জের মধ্যদিয়ে শুরু হলো নতুন অর্থবছর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন বছরের চ্যালেঞ্জ হবে স্থবিরতা থেকে ফিরিয়ে জিডিপির হারে বেসরকারি খাতের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে বাজেটে কিছু নেই, বলছেন বিশ্লেষকরা
কিছুতেই যেন প্রত্যাশিত গতি ফিরছে না দেশের পুঁজিবাজারে। বারবার দরপতনে পোর্টফোলিও দুর্বল হয়েছে অনেক বিনিয়োগকারীর। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে তাই দাবি ছিলো বেশকিছু করছাড় সুবিধার। তার কিছু মিটলেও যুক্ত হয়েছে নতুন কর। সব মিলিয়ে নতুন অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য জোরালো কোনো আশা খুঁজে পাচ্ছেন না বাজার বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আস্থার সংকটের সমাধান না হলে কোনো কিছুতেই গতি ফিরবে না বাজারে।
সরকারি প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্তিতে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করতে চায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করতে চায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এজন্য সম্প্রতি সময় চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে একটি চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে অর্থ বিভাগের সচিব মো. খায়রুজ্জামান মজুমদারের সঙ্গে ডিএসই'র দুজন কর্মকর্তা দেখা করার বিষয়ে বলা হয়েছে।
বাজেটে ক্যাপিটাল গেইনে করারোপ না করার দাবি ডিএসইর
আসছে বাজেটে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ না করার দাবি জানিয়েছে ঢাকা স্টক একচেঞ্জ। আজ (মঙ্গলবার, ২৮ মে) প্রাক-বাজেট আলোচনায় বেশ কিছু দাবি ও প্রস্তাবনা তুলে ধরে প্রতিষ্ঠানটি। এসময়, আস্থা সংকট কাটাতে নিজেদের ক্ষমতায়নের ওপর জোর দেন ডিএসই'র চেয়ারম্যান।
টানা নয় কার্যদিবস ধরে পুঁজিবাজারে পতন
টানা নয় কার্যদিবস ধরে পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত রয়েছে। আজ (রোববার, ২৬ মে) ৬১.৫৪ পয়েন্ট কমে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক দাঁড়িয়েছে ৫২৫০.৮৪ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে দরপতনে শেষ হয়েছে পুঁজিবাজার
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ (বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল) সূচক কমেছে ৭৭ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে ৫২২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। শেষদিন টাকার অঙ্কে লেনদেন বাড়লেও, ঈদের ছুটির পর প্রথম সপ্তাহে টানা চার কর্মদিবসেই হয়েছে দরপতন।