চট্টগ্রামে স্বাভাবিক হয়নি মার্কেট, ব্যাপক ক্ষতির শিকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রামে এখনও স্বাভাবিক হয়নি মার্কেট, শপিংমল আর রেস্টুরেন্টের বেচাকেনা। নিরাপত্তা শঙ্কায় মার্কেট-শপিংমলে ক্রেতা-বিক্রেতা কম। সেনাবাহিনীর পরামর্শে বেশিরভাগ মার্কেট-শপিংমলই সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা রাখা হচ্ছে। গেল এক মাসে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তাই দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার আহ্বান ব্যবসায়ী নেতাদের।
চট্টগ্রামে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম
চট্টগ্রামে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। পেঁয়াজ, রসুন, মাছ-মাংস থেকে শুরু করে সবজি, সবকিছুই বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে ভোগ্য পণ্য। এজন্য বিক্রেতারা সরবরাহ সংকটকে দুষলেও ক্রেতারা বলছেন, দুষ্টচক্রের কবলে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজার।
ঈদকে কেন্দ্র করে গরম চট্টগ্রামের মসলার বাজার
ঈদকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের মসলার বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে ৩ থেকে ৪ গুণ। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দামও।
দুই দিনেও কার্যকর হয়নি সরকারের বেঁধে দেয়া দাম
দুইদিনেও বাজারে কার্যকর হয়নি ২৯টি পণ্যের বেঁধে দেয়া দাম। এ নিয়ে তদারকিও যৎসামান্য বলে অভিযোগে ক্রেতাদের। এমনকি দাম নির্ধারণের বিষয়টিই জানেন না ক্রেতা বিক্রতাদের অনেকে। উল্টো সরবরাহ সংকট আর সিন্ডিকেটের কারসাজিতে বাড়ছে আলু, ডালসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম। বিক্রেতারা বলছেন, সরকারি সংস্থাগুলো প্রচার না চালানোয় বিষয়টি জানাজানি হয়নি।