এডিস-মশার-লার্ভা
বর্ষা শুরুর পর বেড়েছে এডিস মশার উপদ্রব
বর্ষা শুরুর পর বেড়েছে এডিস মশার উপদ্রব। যার কারণে, রাজধানীসহ দেশজুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি মানুষ, আর প্রাণ হারিয়েছেন ৪৩ জন। ডেঙ্গু মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, যেকেনো উপসর্গ দেখলে যত দ্রুত সম্ভব নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে।
ফাঁকা বাসা-বাড়িতে জমে থাকা পানি বাড়াচ্ছে ডেঙ্গু ঝুঁকি
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা বাসা বাড়িতে জমে থাকা পানি বাড়াচ্ছে ডেঙ্গু ঝুঁকি। এছাড়াও দুই সিটি করপোরেশনের অনেক এলাকায় এখনো গরুর হাটের ময়লা আবর্জনা ঠিকমতো পরিষ্কার না করায় সেসব আবর্জনাও পরিণত হয়েছে মশার আবাসস্থলে। হাসপাতালেও বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর চাপ। ডেঙ্গুর ধরণ পাল্টানোয় দেখা দিচ্ছে নানা জটিলতা। ফলে রোগীদের সুস্থ হতে সময় লাগছে অনন্ত ৭-১০ দিন।
'সময়মতো হাসপাতালে না আসায় ডেঙ্গু ঝুঁকি বাড়ছে'
প্রতিবছর রাজধানীতে ভয়াবহ আকার ধারণ করে ডেঙ্গু। এ বছর মৌসুম শুরুর আগেই নগরীতে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। বাসাবো সবুজবাগ এলাকার জিরানী খালে ময়লা আবর্জনার আটকে থাকায় পানি প্রবাহের রাস্তা বন্ধ হয়ে মশার প্রজনন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। মশক নিধন ওষুধ দিলেও বিশেষ কোনো কাজ হচ্ছে না। এদিকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে না আসায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের ঝুঁকি বাড়ছে বলে জাসনান বিশেষজ্ঞরা।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগ বাড়ানোর দাবি
ময়লা, আবর্জনার স্তূপ বাড়ছে রাজধানীর বিভিন্ন খালে। সেই সঙ্গে নির্মাণাধীন ভবনের নিচে জমে থাকা নর্দমা থেকে সৃষ্টি হচ্ছে এডিস মশার লার্ভা। ফলে নগরীতে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগ বাড়ানোর দাবি জানান নগরবাসী।
ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে ঢাকা উত্তরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ড
ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৩ নম্বর ওয়ার্ড। কিন্তু মশক নিধনে সিটি করপোরেশনের যথাযথ উদ্যোগ নেই বলে দাবি এলাকাবাসীর। ওয়ার্ডের সীমানা ঘেঁষা অপরিচ্ছন্ন খাল এবং মানুষের অসচেতনতায় বাড়ছে সংক্রমণের শঙ্কা। তবে ডেঙ্গু নিধনে সজাগ থাকার দাবি জনপ্রতিনিধির।