রমজান একেবারে শেষ পর্যায়ে হলেও কেনাকাটা যেনো শেষ হচ্ছে না এখনো। গ্রামের উদ্দেশে ঈদযাত্রা শুরু করার আগে তাই প্রিয়জনের জন্য সাধ্যের মধ্যে কেনা চাই পছন্দের পোশাক। বিক্রেতার সাথে মূল্য নিয়ে দরকষাকষি, অবশেষে ক্রেতার আবদারের কাছে বিক্রেতার হার যেনো এখন ফুটপাতের চিরচেনা দৃশ্য। অতিরিক্ত গরমে দিনে দুপুরে ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম থাকলেও আবার ইফতারের পরপরই বদলে যাচ্ছে সেই দৃশ্য।

ঈদ এমন একটি উৎসব, যেখানে ধনী-গরিব একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অংশ নেয়। তবে ঈদের কেনাকাটায় যেন বৈষম্যের শেষ নেই। উদযাপন আর আনন্দ ভাগাভাগিতে কমতি না পড়লেও শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ব্যবধান বেড়েই চলেছে। এমন বৈষম্য কমাতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

চাঁদপুরে পুরোদমে ব্যস্ত দর্জিপাড়া। নারীদের পোশাক তৈরিতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে কাজ। চাপ বেশি হওয়ায় এরইমধ্যে অর্ডার নেয়া বন্ধ রেখেছে অনেক দোকান। ঈদ ঘিরে জেলায় দর্জিখাতে ২০ কোটি টাকা লেনদেনের আশা ব্যবসায়ীদের।

বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক আঘাত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। অটিস্টিক শিশুকে অবহেলা না করে তাদেরকে যত্ন ও ভালোবাসা দিয়ে সক্ষম ও কর্মক্ষম করে তোলা সমাজের প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব।’

রাজধানীতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। পাড়ামহল্লা-গলির দোকান থেকে শুরু করে বিপণিবিতানে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। পোশাকে নতুনত্ব ও বৈচিত্র্যের কথা বলছেন বিক্রেতারা। আর ক্রেতারা বলছেন গতবারের চেয়ে এবার পোশাকের দাম বেশি।

নতুন পোশাক ছাড়া ঈদ যেন অপূর্ণ। এরই মাঝে অনেকেই হয়তো ঈদের পোশাক কেনার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। অনলাইনসহ শহরের বিভিন্ন বিপণী বিতানগুলোয় চলছে ঈদের বিকিকিনি। শুধু নিজের জন্য নয়, পরিবারের সবার জন্য ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে নতুন পোশাকের জুড়ি নেই। তবে বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক মন্দা তার প্রভাব পড়েছে পকেটেও। তাই খরচ বাঁচাতে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন।