আন্তর্জাতিক-সম্পর্ক

বাণিজ্যযুদ্ধে চীনের তুলনায় লোকসান বেশি যুক্তরাষ্ট্রের!

চার বছরের বিরতির পর বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দুই দেশের মধ্যে আবারও শুরু হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ। ডোনাল্ড ট্রাম্প শুল্ক কার্যকরের ঘোষণা দিতেই পাল্টা শুল্কারোপ করে কড়া জবাব দিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই বাণিজ্যযুদ্ধে চীনের তুলনায় লোকসানের পাল্লা ভারি হবে যুক্তরাষ্ট্রেরই। দুর্লভ খনিজের সরবরাহ ব্যাহত হলে সরাসরি প্রভাব পড়বে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক খাতে। ব্যাহত হবে অস্ত্রের উৎপাদন, যা বিক্রি করে বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে আসছে ওয়াশিংটন।

এনজিও সেল গঠন করলো নাগরিক কমিটি

জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে এনজিও সেল গঠন করা হয়েছে। আজ (মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির দপ্তর সেলের পাঠানো এক চিঠির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

নরেন্দ্র মোদির পোস্টে দেশের বিভিন্ন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া

স্বাধীনতা যুদ্ধের অর্জন কার? কে পাকিস্তানিদের কাছ থেকে ছিনিয়ে এনেছিল বিজয়? বাংলাদেশের নাকি ভারত? বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি পোস্টে উপেক্ষিত বাংলাদেশের অস্তিত্ব। সেদিন যুদ্ধটা নাকি শুধু ভারতই করেছিল? সেই পোস্টে এক বারের জন্যও উচ্চারিত হয়নি বাংলাদেশের নাম। নরেন্দ্র মোদির পোস্ট ঘিরে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে দেশের বিভিন্ন মহল।

জাতিসংঘে নতুন বাংলাদেশকে চিনিয়েছেন ড. ইউনূস

জাতিসংঘে নতুন বাংলাদেশকে চিনিয়েছেন ড. ইউনূস

জাতিসংঘে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তৎপরতা নতুন করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি তৈরি করেছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা। গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে জুলাই বিপ্লব কিংবা ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান। পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনা, দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মপরিকল্পনার সমর্থন আদায় করতে তিনি সক্ষম হয়েছেন বলে মনে করেন তারা। তবে সবকিছু ছাপিয়ে কয়েক মাসের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটা গুণগত পরিবর্তনের আভাস দিচ্ছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।

নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ধারাবাহিক সীমান্ত হত্যা ঘটেছে!

নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ধারাবাহিক সীমান্ত হত্যা ঘটেছে!

গেলো ১৪ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) গুলিতে প্রাণ গেছে পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশির। এমন বিচার বহির্ভূত হত্যার কোনো বিচার হয়নি। উল্টো নির্দোষ প্রমাণ হয়েছেন অনেকেই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা বলছেন, শেখ হাসিনা সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণেই সীমান্ত হত্যা ধারাবাহিকভাবে ঘটেছে।