
চট্টগ্রাম বন্দরে ১১ বছরে ৪৬ কনটেইনারে তেজস্ক্রিয় পদার্থ, ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ বাংলাদেশ
গত ১১ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরে মোট ৪৬টি কনটেইনারে তেজস্ক্রিয় পদার্থের উপস্থিতি মিলেছে। আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুযায়ী, কোনো কনটেইনারে তেজস্ক্রিয়তা শনাক্ত হলে উৎস বা রপ্তানিকারক দেশে তা ফেরত পাঠানোর নিয়ম। কিন্তু নানা জটিলতায় হাতে গোনা দু’একটি ছাড়া অধিকাংশ কনটেইনারই ফেরত পাঠাতে পারেনি বাংলাদেশ। জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এসব পদার্থ সংরক্ষণ করতে হচ্ছে সাভারে কেন্দ্রীয় তেজস্ক্রিয় বর্জ্য সংরক্ষণাগারে; যা অনেক জটিল ও ব্যয়বহুল। পাশাপাশি আণবিক শক্তি কমিশনের জন্য বোঝাস্বরূপ। বাংলাদেশ যেন তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের ভাগারে পরিণত না হয়, তাই জোরালো পদক্ষেপের আহ্বান পরমাণু বিজ্ঞানীদের।

কেমন আছে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবার?
১৭ বছরে অপহৃত ৬২৯ জন
গুম হওয়া মানুষের তালিকা দীর্ঘ। কারও সন্তান, কারও বাবা আবার কারও স্বামী। বেশিরভাগই গত আওয়ামী সরকারের রোষানলের শিকার হয়ে গুম হয়েছেন। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিবেদন বলছে, গত ১৭ বছরে সারাদেশে অপহৃত হয়েছে ৬২৯ জন। তাদের কেউ কেউ ফিরে এলেও আজও নিখোঁজ আছেন অনেকে। স্বজনদের দাবি, গুমবিরোধী কনভেনশন আর তদন্ত কমিটির মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সেই সঙ্গে দায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনারও দাবি তাদের।

গুমের শিকার ব্যক্তিদের সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক কনভেনশনে বাংলাদেশের স্বাক্ষর
জোরপূর্বক গুমের শিকার মানুষের সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক দিবসের এক দিন আগে আন্তর্জাতিক কনভেনশন সনদে অন্তর্ভুক্তির জন্য স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ। আজ (বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় এ কনভেনশনে সই করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস।