আইন-সংশোধন

জুলাই গণহত্যার বিচারে আইন সংশোধনের সুপারিশ, গুরুত্ব পাবে ভিডিও ফুটেজ আলামত

জুলাই গণহত্যার বিচার নিয়ে যেন কোনো বিতর্ক তৈরি না হয় সেজন্য আইন সংশোধনের সুপারিশ আন্তর্জাতিক আইনজ্ঞদের। তারা বলছেন, বিচারের প্রতিটি প্রক্রিয়ায় যাতে অপরাধীর আত্মপক্ষ সমর্থনের অবারিত সুযোগের সঙ্গে ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ ও সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখা হবে জানিয়ে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর জানান, ভিডিও ফুটেজের মতো ডিজিটাল আলামত গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য হিসেবে গুরুত্ব পাবে। ১৯৭৩ সালের আইন দিয়ে ২০২৪ সালের বিচার বিতর্কে তিনি আরও জানান, বিদ্যমান আইনে এ বিচার করতে বাঁধা নেই।

'প্রতিশোধ নয়, সুবিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হবে'

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, প্রতিশোধ নয়, সুবিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হবে। ন্যায়বিচারে আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করাই অন্তবর্তী সরকারের লক্ষ্য। বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন ১৯৭৩ সংশোধনের জন্য আয়োজিত মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি। এসময় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধসহ ৮টি খসড়া প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। প্রস্তাবিত খসড়ার বিষয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞরা। বিপরীতে ভিন্নমতও জানান সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

৭৩ হাজার অভিযানে শতকোটি টাকা জরিমানা ভোক্তা অধিকারের

৭৩ হাজার অভিযানে শতকোটি টাকা জরিমানা ভোক্তা অধিকারের

প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় ৭৩ হাজার অভিযান ও শত কোটি টাকার বেশি জরিমানা করেছে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এর বাইরে ভোক্তার স্বার্থরক্ষায় কাজ করছে বিএসটিআই, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, প্রতিযোগিতা কমিশনের মতো সরকারি দপ্তরগুলোও। তবুও প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রতারণার ঘটনা। তাই প্রশ্ন উঠেছে, ভোক্তার অধিকার রক্ষায় আইনের বাস্তবায়ন নিয়ে।