গতি ফিরছে সিরিয়ার অর্থনীতিতে, বাড়ছে বিদেশি মুদ্রার ব্যবহার
স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদের কালো ছায়া দেশ থেকে সরে গেলে বহু বছর পর অবাধে শুরু হয়েছে লেনদেনে বিদেশি মুদ্রার ব্যবহার। ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে সিরিয়ান পাউন্ড। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে পাওয়া গেছে ২২০ কোটি ডলারের স্বর্ণ। তবে দেশটিতে নেই ডলারের রিজার্ভ। সবজির বাজার স্বাভাবিক থাকলেও বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। কিন্তু বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি আর পানির সরবরাহ এখনও স্বাভাবিক হয়নি দেশের অনেক স্থানে।
১৪ বছরে গৃহযুদ্ধে সিরিয়ার অর্থনীতি কমেছে ৮৫ শতাংশ
ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে ভাগ্য পরিবর্তন সম্ভব নয়
পালিয়ে গেছেন আসাদ। রেখে গেছেন বিধ্বস্ত অর্থনীতি। ১৪ বছরের গৃহযুদ্ধে দেশের অর্থনীতি কমেছে ৮৫ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিকে টেনে তোলার মতো একমাত্র শক্তি জ্বালানি খাত। তবে দেশটির তেল ক্ষেত্রগুলোর অধিকাংশই যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। বিশ্লেষকদের শঙ্কা, বিদ্রোহীদের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে সিরিয়ানদের ভাগ্য পরিবর্তন সম্ভব নয়।