জামালপুরের ব্যাপক হারে আবাদের পর এখন চলছে মাঠ থেকে সরিষা সংগ্রহ, মাড়াই ও শুকানোর কাজ। তাই ব্যস্ততা বেড়েছে কৃষকের। এ বছর জেলায় প্রায় সাড়ে তিনশ' কোটি টাকার সরিষা বিক্রির আশা কৃষি বিভাগের।