
রাঙামাটিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা, প্রস্তুত ২৬৭ আশ্রয়কেন্দ্র
রাঙামাটিতে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ধসের আশঙ্কায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের জারি করা সতর্কবার্তায় পরিস্থিতি সামাল দিতে মাঠে নেমেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। এরই মধ্যে থেমে থেমে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় পাহাড়ধসের সতর্কতা জানিয়ে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে দেয়া হয়েছে নির্দেশনা। প্রয়োজনীয় ত্রাণ মজুদ ও জেলাশহরসহ জেলার ১০ উপজেলায় প্রস্তত রাখা হয়েছে ২৬৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র।

চট্টগ্রাম কেইপিজেডে পাহাড়ধসে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলায় অবস্থিত কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (কেইপিজেড) পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে দু’জন নিহত ও আরো দু’জন আহত হয়েছেন।

পাহাড় ধসে মাটি চাপায় ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
কক্সবাজার শহরের বাদশাঘোনা এলাকায় পাহাড় ধসে মাটি চাপায় ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন ওই এলাকার মো. আনোয়ার হোসেন (২৬) ও মাইমুনা আক্তার (২০)।

চট্টগ্রামে বেড়েই চলছে পাহাড়ধসের ঘটনা
২০০৭ সালের ১১ জুন চট্টগ্রামে পাহাড়ধসে সর্বোচ্চ ১২৭ জনের প্রাণহানির পরে গঠন করা হয় শক্তশালী পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটি। ওই কমিটি ৩৬টি সুপারিশ করলেও বেশিরভাগই বাস্তবায়ন হয়নি। এদিকে, বৃহস্পতিবার থেকে চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ অবস্থায় দেখা দিয়েছে পাহাড়ধসের শঙ্কা। দুর্ঘটনা এড়াতে নগরীর ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে প্রতিবছরেই মতো জরুর সভা করেছে জেলা প্রশাসন।