চট্টগ্রামে পলিথিন নিষিদ্ধের অভিযানে ব্যবসায়ীদের তোপের মুখে প্রশাসন
পলিথিন নিষিদ্ধের অভিযানে নেমে চট্টগ্রামে প্রথম দিনেই ব্যবসায়ীদের তোপের মুখে পড়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তর ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। সকালে নগরীর কর্ণেলহাট এলাকায় জব্দ করা পলিথিন আনতে গেলে সবাইকে ঘিরে ধরে, মিছিল স্লোগান দেন ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, বাজারে বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করায় পলিথিন নিষিদ্ধে লোকসানের মুখে পড়বেন তারা।
আজ থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ
নিষিদ্ধের পরও দেদারসে পলিথিনের মাধ্যমে বেচাকেনা চলছে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে। যদিও ক্রেতা ও বিক্রেতা অনেকেই পলিথিন নিষিদ্ধের বিষয়টি জানেন না বলে দাবি করেছেন। অন্যদিকে পহেলা নভেম্বর পলিথিন নিষিদ্ধ হলেও ৩ নভেম্বর থেকে কঠোর হবে কর্তৃপক্ষ। একইসাথে ওইদিন থেকে দেশব্যাপী শুরু হবে সরকারের অভিযান।
১ নভেম্বর থেকে সারাদেশে পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সারাদেশে পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে অভিযান চালানো হবে বলে জানিয়েছেন বন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এর অংশ হিসেবে পলিথিন উৎপাদনকারী কারখানায়ও অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি। আজ (মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল সিটি করপোরেশ মার্কেট পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বাওয়ানি জুট মিলে দিনে ১০ টনের বেশি সোনালী ব্যাগ উৎপাদন সম্ভব
অবশেষে বড় পরিসরে আলোর মুখ দেখছে পরিবেশবান্ধব সোনালি ব্যাগ। আগামী জুলাইয়ের পর এর বাণিজ্যিক উৎপাদনের আশা। সম্প্রতি সরকারের শত কোটি টাকা বরাদ্দের ঘোষণায় গতি পেয়েছে ডেমরায় অবস্থিত কারখানাটি। এখানে দিনে ১০ টনের বেশি ব্যাগ উৎপাদন সম্ভব।
নির্বাচনী প্রচারে নেই ডিজিটাল মাধ্যম
তথ্য-প্রযুক্তির এই যুগেও প্রচারণার মাধ্যম হিসেবে পোস্টার-লিফলেটেই আটকে আছেন প্রার্থীরা। এতে কোটি টাকা আর সময় নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বাড়ছে কাগজ-কালি আর পলিথিনের ব্যবহার।
ঢাকায় দৈনিক আড়াই কোটির বেশি পলিথিনের ব্যবহার
গত শতকের আশির দশক থেকে দেশে পলিথিন ব্যবহারের বিস্তার ঘটে। সে সময় থেকে দেশে পলিথিন তৈরির কারখানা ছোট-বড় পরিসরে স্থাপন হতে থাকে। আর সর্বত্র পলিথিন ব্যবহারের বিরূপ প্রভাব ২০০০ সাল থেকেই দেখা দিতে শুরু করে। এভাবেই নগর ও গ্রামীণ পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হয়ে উঠে এই পলিথিন।