ঋণের-অর্থ  

জলবায়ু ঋণের বেশিরভাগই আওয়ামী সরকার ব্যয় করেছে অপরিকল্পিতভাবে

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২১০০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ ভূমি সাগরে তলিয়ে যাবার কথা উঠে এসেছে অনেক গবেষণায়। ক্ষতি এখন স্পষ্ট দৃশ্যমান উপকূলীয় পটুয়াখালী, ভোলা ও হাতিয়ায়। তার ওপরে জলবায়ু তহবিলের অনুদান মাত্র ৪.৯ শতাংশ। আর বাকিটা ঋণ, যার বেশিরভাগই গত সরকার ব্যয় করেছে অপরিকল্পিতভাবে। তবে জলবায়ু তহবিল ও ঋণের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহারের আশ্বাস দিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রেই মওকুফ করা উচিত জলবায়ু ঋণ।

দুর্বল ৯ ব্যাংককে সহায়তায় রাজি সবল ব্যাংকগুলো

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্থতায় গ্যারান্টি চুক্তির পরও অনেক দোলাচলের পর এবার দুর্বল ৯ ব্যাংককে সহায়তায় রাজি সবল ব্যাংকগুলো। তাতে আনুমানিক তহবিল ধরা হচ্ছে ১০ থেকে ১২ হাজার কোটি টাকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র বলছে, এই অর্থ এক সাথে দেয়া হবে না। নির্দিষ্ট নিয়মে অর্থাৎ তিন মাস পর পর কিস্তি অনুযায়ী ব্যাংকগুলোর এই ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১ বছর।

ঋণের অর্থ কল্যাণ ও লাভজনক উপায়ে ব্যবহার করবে বাংলাদেশ ব্যাংক!

আর্থিক খাত সংস্কার ও উন্নয়ন প্রকল্পসহ প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার রয়েছে পাইপলাইনে। বিশ্ববাজারে এখন ঋণের নতুন সুদের হার মোটেও স্বস্তিদায়ক নয়। কিন্তু প্রতিশ্রুত ঋণের অর্থ দিয়ে দায় পরিশোধ করবে না বাংলাদেশ। বরং ঋণের অর্থ সর্বোচ্চ কল্যাণ ও লাভজনক উপায়ে ব্যবহার করতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক।