আজ (বৃহস্পতিবার, ১৬ মে) রাজধানীর শের-ই বাংলা নগর এনইসি সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এনইসি সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়।
নতুন উন্নয়ন বাজেটে পরিবহন ও যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্থানীয় সরকারের খাতের বরাদ্দ কমছে। গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জলবায়ু খাতকে। তবে খাতভিত্তিক বিবেচনায় এবারও শীর্ষে থাকছে পরিবহন ও যোগাযোগ।
চলতি অর্থবছরে অনুমোদিত এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। আর নতুন অর্থবছরে এডিপির আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার। সে হিসাবে উন্নয়ন বাজেটের বরাদ্দে বাড়ছে ২ হাজার কোটি টাকা।
এনইসি সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আব্দুস সালাম।
পরিকল্পনা মন্ত্রী আব্দুস সালাম। ছবি: এখন টিভি
মন্ত্রী বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে এডিপির আওতায় ১৩শ ২১টি প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। গ্রামীণ উন্নয়ন উপজেলা ভিত্তিক নয়, এখন থেকে জেলা ভিত্তিক হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার।
উন্নয়ন পরিকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে করণীয় বিষয়ে আজকের সভায় প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু বিষয়ে অনুশাসন দিয়েছেন।
পরিকল্পনা সচিব বলেন, ‘বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পগুলোতে বাড়তি শ্রম দিয়ে দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’
তিনি বলেন, ‘আগামী বাজেটের মূল লক্ষ্য হবে রাজস্ব বাড়ানো। সেই সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ রাখা।’