কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রেমিট্যান্সের অর্থের আয়ের উৎস সম্পর্কে প্রমাণের ভিত্তিতে নিশ্চিত হতে হবে এবং পাওয়ার সাথে সাথে অবশ্যই টাকায় রূপান্তর করতে হবে। এ নির্দেশনা প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ হতে কার্যকর হবে। সেক্ষেত্রে ৬ আগস্ট ২০১৯ এবং এর ধারাবাহিকভাবে জারি করা প্রজ্ঞাপনগুলোর নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।
মূলত রিজার্ভ সংকট কাটিয়ে উঠতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে মনে করছেন ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা। কারণ ১১ সেপ্টেম্বর শেষে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, ১১ সেপ্টেম্বর শেষে গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৪.৫০ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ১৯.৪৪ বিলিয়ন ডলার।
তাই রেমিট্যান্সের মত যদি প্রবাসীদের ক্ষতিপূরণের আয়ও ব্যাংকিং চ্যানেলে আসে তবে রিজার্ভ সংকট দ্রুত কেটে যাবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।