পড়াশোনার পাশাপাশি উপার্জনের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুক্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। দ্রুত বর্ধনশীল এ খাত থেকে কুমিল্লার তরুণরা বছরে আয় করছে প্রায় ৩০ মিলিয়ন ডলার। এ খাতে যুক্ত হয়েছে প্রায় ৫ হাজার কর্মী।
কঠোর পরিশ্রম, ধৈর্য আর চ্যালেঞ্জ নেয়ার সক্ষমতা তরুণদের এপথে এনে দিচ্ছে সফলতা। কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, কনটেন্ট মার্কেটিং ও ইমেইল মার্কেটিংয়ে।
বিটিআরসির তথ্যানুযায়ী, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ কোটি ২৮ লাখ। দ্রুত বিকাশমান এ শিল্প বছরে ২০ শতাংশ করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছেন প্রান্তিক পর্যায়ের নারীরা।
২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের বাজার ৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। প্রযুক্তি খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে ডাটা সাইন্স নির্ভর প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার আহ্বান বিশ্লেষকদের। একই সঙ্গে পরামর্শ দেন তরুণদের আগ্রহী করতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও তদারকি বাড়ানোর।
প্রাতিষ্ঠানিকভাবে একাডেমিক স্কিল বাড়ানো গেলে দেশের সবচেয়ে বড় শিল্পখাত হিসেবে পরিণত হবে ডিজিটাল মার্কেটিং। এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।