নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘এর আগে আমাদেরকে এখানে আসতে দেয়া হয়নি। আমরা এখানে আসতে পারি নাই, কাজ করতে পারি নাই। স্থানীয় নেতা এগুলো দখল করে রেখেছিল। কেন একটা নদীবন্দর ঘোষণা করতে এত বছর লাগলো? বন্দর হলে আমরা বন্দরের উন্নয়নের কাজ করতে পারতাম। কিন্তু তা না করে অন্তর্বর্তী সরকারকে আবার প্রথম থেকে শুরু করতে হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা নেতা সিলেক্ট করবেন, সে এসে ঘাট দখল করবে। এর আগেও এভাবে ঘাট দখল করে রাখা হয়েছিল। এটা মানুষের সম্পদ, সরকারের সম্পদ। এটাকে আপনারা দেখে শুনে রাখতে হবে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে ঘাট দখল করেন এবং ঘাটকে তারা যেভাবে নিজেদের সম্পত্তি মনে করেন, আপনারা তা হতে দেবেন না। বিগত ষোল-সতেরো বছরের পুণরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে। আপনারা সবাই তা প্রতিহত করবেন।’
আরও পড়ুন:
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘হাতিয়ার নলচিরা চেয়ারম্যন ঘাটে রুটে শিগগিরই ফেরী চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে এবং আমি চাই আমি থাকতেই এ ফেরী যেন উদ্বোধন করতে পারি।’
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিওটিসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সলিমুল্লাহ, বিআইডব্লিওটিএ চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনসহ স্থানীয় শিক্ষক, রাজনৈতিক দলের নেতারা।
