রাজস্ব বোর্ডের এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, সুপার শপ, শপিংমল ও সাধারণ মুদি দোকানে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা অবৈধ বিদেশি সিগারেট বিক্রি হচ্ছে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। দেশের বিদ্যমান আইন ও বিধি বিধান না মেনে আনা এসব সিগারেট বাজারজাত করা হচ্ছে।
আমদানিনীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ এর অনুচ্ছেদ ২৫(১০) অনুযায়ী, সঠিকভাবে সতর্কীকরণ বার্তা মুদ্রিত থাকতে হবে। তবে, বন্ডেড ওয়্যারহাউস কর্তৃক সিগারেট আমদানির ক্ষেত্রে প্যাকেটের গায়ে ভিন্ন ভাষায়ও সতর্কতার বৈধতা আছে।
এনবিআর বলছে, কাস্টম আইন ধারা-২ (এস), সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ এবং এর অধীনে এস. আর. ও ১৮১-মুসক আইন-২০১৯ অনুযায়ী সঠিক পদ্ধতিতে ব্যান্ডরোল ব্যবহার না করলে আমদানি করা সকল সিগারেট চোরাচালন হিসেবে বিবেচিত হবে।
আর এ ধরনের সিগারেট পাওয়া গেলে তা বাজেয়াপ্তসহ মজুদ ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের কাস্টমস আইন-১৯৬৯, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ অনুযায়ী শাস্তির আওতায় আনা হবে।