এর আগে বৈষম্য ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বিটিআরসি চেয়াম্যানের পদত্যাগ দাবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারী বিক্ষোভ করেন।
একইসঙ্গে চেয়ারম্যানের অনিয়ম-দুর্নীতির সহযোগী প্রশাসন বিভাগের উপপরিচালক ও একান্ত সচিব মো. আমজাদ হোসেন নিপু, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগের উপপরিচালক মাহদী আহমদেরও বিচার দাবি করেন তারা।
এর আগে গতকাল ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির প্রাথমিক প্রতিবেদনে সাম্প্রতিক ইন্টারনেট শাটডাউনের বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয়।
এতে বলা হয়, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় অপারেটরা ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেয়। এর সঙ্গে ডেটা সেন্টারে অগ্নিসংযোগের কোনো সম্পর্ক নেই।
পলক ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে ডেটা সেন্টার পুড়ে যাওয়াসহ নানা গল্প ফেঁদেছিলেন। আদতে তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। তিনি নিজে, বিটিআরসি ও এনটিএমসি ইন্টারনেট বন্ধে জড়িত। তিনি ডেটা সেন্টারের ঘটনা প্রচার করে জাতির সঙ্গে মিথ্যাচার করেছেন।
এর পরদিনই আজ বিকেলে মো. মহিউদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের খবর পাওয়া গেল। যদিও পদত্যাগপত্রে তিনি অসুস্থতাকেই কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন।