চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন দেয় সংস্থাটি। এর পরই প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ছাড় দেয় সংস্থাটি। এরই মধ্যে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ডলারের অনুমোদন মিলেছে।
তবে দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে সংস্থাটির প্রতিনিধি দল শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিং করে। ব্রিফিংয়ে রাহুল আনন্দ বলেন, কোভিডের পর থেকে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অনেকটা এগিয়েছে বাংলাদেশ। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে কিছুটা খারাপ প্রভাব পড়েছে। কিন্তু ব্যাংক সুদ হারের সীমা তুলে নেয়ার পর থেকে পরিস্থিতি বদলাচ্ছে।
ব্রিফিংয়ের আগে বাংলাদেশের একটি আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আইএমএফ। যেখানে পরামর্শ অংশে এক্সচেঞ্জ রেট বদলাতে বলা হয়। যেন বিশ্ববাজারে দর ওঠা-নামা করলে খুব একটা সমন্বয়ের প্রয়োজন না হয়। এমনকি টাকার মান কমায় সরকারের বিভিন্ন খাতে ভর্তুকি বাড়ার বিয়য়টি নতুন করে ভাবার তাগিদ দিয়েছে সংস্থাটি।