প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখাকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্য নিয়ে 'সিসিমপুর' নামে যে কার্যক্রমটির প্রচার শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে, তা ১৯ পেরিয়ে পা রেখেছে পথচলার দুই দশকে। সিসিমপুরের প্রথম প্রচারের দিন হিসেবে প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল তারিখটিকে 'সিসিমপুর দিবস' হিসেবে উদযাপন করা হয়।

বইমেলার শেষ শুক্রবারে শিশুদের পদচারণায় মুখরিত শিশু চত্বর। সিসিমপুরের সাথে মেতে উঠেছে শিশুরা। সে আনন্দে অভিভাবকদের মুখেও হাসি।

দেখতে দেখতে মাসব্যাপী চলা অমর একুশে বইমেলা এসে শেষ সপ্তাহে পৌঁছেছে। ছুটির দিনে শিশুপ্রহরে সিসিমপুরের আয়োজন দেখতে বাবা-মায়ের সাথে মেলায় আসে শিশুরা।

শিশুপ্রহরের শেষ সপ্তাহে জমে উঠেছে শিশু চত্ত্বর। আনন্দ-উল্লাসের পাশাপাশি বিক্রি বেড়েছে শিশুতোষ বইয়ের প্রতি।

সাপ্তাহিক ছুটিতে আলাদা এক আকর্ষণ বইমেলার শিশুপ্রহর। সিসিমপুরের হালুম, টুকটুকিকে দেখতে শিশু চত্বরে ভিড় বাড়ে শিশু ও অভিভাবকদের। এবছর রঙিন মলাটের বই বিক্রি বেড়েছে; পাশাপাশি শিশুতোষ বইয়ের দাম তুলনামূলক সাধ্যের মধ্যে থাকায় সন্তুষ্ট অভিভাবকরা।

শিশুপ্রহরের আয়োজনে মুগ্ধ শিশুরা

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সকাল বেলা বইমেলা প্রাঙ্গণ শিশু-কিশোরদের দখলে। সিসিমপুরের আয়োজনে শিশু চত্বরে হালুম-ইকরি-টুকটুকিদের সাথে শিশু প্রহরে মেতে উঠে শিশুরা। সেই সঙ্গে পছন্দের বই কিনতে অভিভাবকদের কাছে বায়নাও ধরে তারা।

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শিশুদের কলতানে শিশুচত্বর মুখরিত ছিলো। এই আনন্দমেলায় বাবা-মা ও অভিভাবকরা তাদের সঙ্গী হয়েছেন। সিসিমপুরের গাড়িতে চড়েই আনন্দ উল্লাসে সবাই মেতে ওঠে। ছুটির দিন হওয়ায় উপচেপড়া ভিড় ছিলো।

বইমেলার শিশুচত্বর মুখরিত শিশুদের কলকাকলিতে। সিসিমপুরের হালুম, টুকটুকি, শিকু আর ইকরিকে কাছে পেয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে মেতেছে শিশুরা।

বইমেলার প্রথম শিশু প্রহর ছিল আজ। বাবা মায়ের সঙ্গে শিশুরা বইমেলায় এসে সিসিমপুরের আয়োজনে মজেছেন।