সহকারি-হাইকমিশনে-হামলা

আগরতলায় হামলার প্রতিবাদে ভারতীয় দূতাবাসে ইনকিলাব মঞ্চের স্মারকলিপি

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারি হাইকমিশনে হামলা, আজমির শরিফ দখলের পাঁয়তারা ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগে ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে পদযাত্রা করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ (শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর গুলশান দুই নম্বর গোল চত্বর থেকে এ কমসূচি শুরু হয়।

'ভারতের অপতথ্য দুই দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ, তা দেশটিকে জানানো হয়েছে'

ভারতীয় আগ্রাসন এবং অপতথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দিয়েছেন সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতারা। প্রধান উপদেষ্টার ডাকা বৈঠকে অংশ নিয়ে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা জানান, আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ড, সহকারি হাইকমিশনে হামলাসহ ঘটনার পরও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ। বৈঠক শেষে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, 'ভারতের অপতথ্য দুই দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ, তা দেশটিকে জানানো হয়েছে। ভারতকে আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং আওয়ামী লীগের গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে হবে।'

'আগরতলায় হামলা ভিয়েনা কনভেনশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন'

'আগরতলায় হামলা ভিয়েনা কনভেনশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন'

আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারি হাইকমিশনে হামলার ঘটনাকে ভিয়েনা কনভেনশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা। ভারতের দুঃখ প্রকাশকে ইতিবাচক উল্লেখ করে তারা বলছেন, হামলার জবাবে জোরালো প্রতিবাদ বাংলাদেশের কূটনীতিকে শক্ত অবস্থানে নিয়েছে। যদিও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের সংকট এখন চূড়ান্ত সীমায় অবস্থান করছে বলেও মত বিশ্লেষকদের।