দেশে প্রতিবছর ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মারা যায় তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে। অন্যদিকে তরুণদের মধ্যেও বাড়ছে হৃদ্‌রোগ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন- এর অন্যতম কারণ তামাকের ব্যবহার। গবেষকদের মতে, সিগারেটের ব্যবহার কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হ্রাস করে বাড়াতে হবে দাম। তামাকের কর কাঠামোও করতে হবে সংস্কার।

মিয়ানমারের জান্তা সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশটিতে নীরবে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ আর গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থার তদন্তে উঠে এসেছে বন্দিদের ওপর সেনাবাহিনীর নির্যাতনের রোমহর্ষক সব তথ্য। সামরিক সহিংসতায় দেশের অর্ধেক মানুষই দারিদ্রসীমার নিচে চলে গেছে বলেও জানায় সংস্থাটি।

সিগারেটসহ তামাকজাত পণ্য কেনার ক্ষেত্রে পরিচয়পত্র দেখানো বাধ্যতামূলক করলো যুক্তরাষ্ট্র। সঙ্গে তামাক সেবনের জন্য ন্যূনতম বয়স বাড়ানো হয়েছে ৩ বছর।

সিগারেটের চাহিদা বেড়েছে বলে তথ্য প্রকাশ করেছে উন্নয়ন সমন্বয়। আজ (বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই) সকালে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সিগারেটে কার্যকর করারোপ বিষয়ে বাজেট পরবর্তী নীতি সংলাপ আলোচনায় সিগারেটের চাহিদা বৃদ্ধি ও রাজস্বের সূচক তুলে ধরা হয়।

বিলের মাঝখানে কয়েক রুমের সেমিপাকা ঘর, সেখানেই রীতিমতো কারখানা বানিয়ে বছরে ৬০০ কোটি টাকার সিগারেটের নকল স্ট্যাম্প তৈরি করতো একটি চক্র। যা বিক্রি হতো দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সিগারেট কোম্পানির কাছে। পুলিশ জানায়, সরকারি রাজস্বের এ স্ট্যাম্প শুধুমাত্র গাজীপুরে টাকশালে তৈরি হবার কথা। তবে এই চক্রের দীর্ঘদিনের অপকর্ম বিপুল অংকের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল সরকার।