মুছাপুর-রেগুলেটর
নদী ভাঙনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ফেনীবাসীর দিনযাপন
ফেনীতে তীব্র আকার ধারণ করেছে নদী ভাঙন। জেলার ছোট ফেনী, সিলোনিয়া ও কালীদাস পাহালিয়া নদীর অন্তত ৪০টি স্থানের অব্যাহত ভাঙনে এরইমধ্যে বিলীন হয়েছে বসতি, কৃষি জমি ও সড়ক। এ অবস্থায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছেন ভাঙন কবলিতরা। এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, মুছাপুরে রেগুলেটর পুনঃনির্মাণ না করা পর্যন্ত ভাঙন রোধ করা যাবে না।
বন্যার পর ফেনীবাসীর নতুন আতঙ্ক নদীভাঙন
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ফেনীতে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ফেনী সীমান্তে নোয়াখালীর মুছাপুর রেগুলেটর না থাকায় ভাঙনের মাত্রা বাড়ছে। সোনাগাজীতে বিলীন হচ্ছে উপকূলীয় বিস্তীর্ণ জনপদ। তীব্র ভাঙনে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদীতীরবর্তী এলাকার মানুষ।
পানির চাপে ভেঙে গেছে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর
ভারতের ত্রিপুরা, কুমিল্লা ও ফেনী থেকে নেমে আসা উজানের পানির চাপে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে গেছে। এতে স্থানীয়দের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে। আশ্রয়ের জন্য হাজারো মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন।