এমনটি জানিয়ে আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু বলেন, সৈকতের সাফল্যে দেশের আম্পায়ারিংয়ের পথ আরও সুগম হবে। পাশাপাশি তাকে ভবিষ্যতে মেন্টর হিসেবে চায় বিসিবি।
শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত, দেশের আম্পায়ার জগতের অনন্য এক নাম। যাকে দেখে ক্রিকেট ছেড়ে যাওয়া অনেক মানুষই এখন আম্পায়ারিংয়ের স্বপ্ন দেখেন।
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের কোন আম্পায়ারের নাম আইসিসির এলিট প্যানেলে। যা দেশের ক্রিকেটের এক অন্যতম প্রাপ্তি। যে প্রাপ্তিতে আনন্দিত ক্রিকেট বোর্ড। সৈকতের এমন সাফল্যে আর্থিক সম্মাননা দেয়ার পরিকল্পনার কথাও জানান বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু।
দেশের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক বেশ পুরোনো। তবে সে জায়গা থেকে এখন অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিসিবি। আর এজন্য নানা কঠিন পদক্ষেপ নিতে হয়েছে বলে দাবি সংস্থাটির।
ইফতেখার রহমান মিঠু বলেন, বিসিএলে কিছু আম্পায়ারকে তাদের ভুল সিদ্ধান্তের জন্য আমরা অফ করে দিয়েছিলাম। আর যাদের সমস্যা ছিল, তাদেরকে চিকিৎসক দেখানোর জন্য বলা হয়েছিল।’
তবে আম্পায়ারিং নিয়ে ফের বিতর্কের শঙ্কা কাটেনি। কারণ, চলমান জাতীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ফাইনাল ম্যাচের তালিকায় থাকা আম্পায়ারদের নাম নিয়ে এরই মধ্যে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। সে ব্যাপারে অবশ্য ক্রিকেট বোর্ডও জানে। তাই আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যানের হুঁশিয়ারি, ‘ফের অভিযোগ আসলে যে কারও ক্যারিয়ারের ছুটির ঘণ্টা বাজতে পারে ।’