সংস্কারের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হলে সেটা কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে যাবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আগামী বছরের জুনে বর্ষাকাল, তাই সেসময় নির্বাচন করা কঠিন।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, ‘আমার যে ভোটার রেজিস্ট্রেশন বা ডিলিমিটেশন অন্যের কাছে দেয়া এইটা আমার নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক ম্যান্ডেটের স্পিরিটের বিরুদ্ধে’
এ এম এম নাসির উদ্দীন আরো বলেন, ‘একটা সুন্দর ইলেকশন আমরা করতে পারব, যদি আমরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারি। কিন্তু পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডিং কমিটির হেফাজতে দিলে এতে স্বাধীনতা খর্ব হবে যা আমাদের পক্ষে গ্রহণযোগ্য না। মে-জুন মাস বর্ষাকাল থাকে। বর্ষাকালে অতীতে নির্বাচন আয়োজন করতে দেখা যায়নি। নির্বাচনের দেড়-দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা করতে হবে। ডিসেম্বরে নির্বাচন করতে হলে আমাদেরকে অক্টোবর নাগাদ পূর্ণ প্রস্তুত থাকতে হবে।’