প্রথমে ৭টি ইউনিট এসে কাজে যোগ দেয়, আগুনের তীব্রতা বাড়লে যোগ দেয় আরও ৪টি ইউনিট।
ফায়ার সার্ভিস বলছে, ফ্যাক্টরিতে কেমিকেলসহ দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আগুনের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস, ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ্ উদ্দিন বলেন, ‘গাজী ফ্যাক্টরিতে টায়ার তৈরি হয়। আর টায়ারে যদি আগুন লাগে তা খুবই ভয়াবহ। আগুন যে অবস্থায় আছে চেষ্টা করছি ভিতরে ঢুকার জন্য। কিন্তু ভিতরে যেয়ে যে আগুন নেভানো দরকার সেটা পারছিনা। বাইরে থেকেই আগুন নেভানোর চেষ্টা করছি। আগুনের ভয়াবহতার জন্য আগুনের কাছাকাছি যাওয়া যাচ্ছে না আর হতাহতের খবর এখনো পাওয়া যায়নি।
তবে ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকায় হতাহত কম হতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।