আজ (বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নেয়া ৭ টি অগ্রাধিকার কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। যেখানে ৮ জন শীর্ষ নির্মাতার মাধ্যমে ৮ বিভাগে কনটেন্ট তৈরি করার পাশাপাশি ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেড়মাস ব্যাপী তারুণ্যের উৎসবের উদ্যোগ নেয়া কথা তুলে ধরা হয়।
এছাড়া দেশব্যাপী প্রতিভা সন্ধান কর্মসূচি, ডিজিটাল ওরাল হিস্ট্রি প্রকল্প, সৃজনশীল লেখালেখি কর্মশালা ও গবেষণা, জাতীয় জাদুঘরে আধুনিক ভিডিও প্রক্ষেপণ ব্যবস্থা স্থাপন, ও ওটিটি প্লাটফর্মে শো ক্রিয়েটর কর্মশালার আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হয়।
এসময় সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী বলেন, ‘সকল মতের মানুষের সংস্কৃতি বিকাশ কাজ করবে সরকার।’
এসময় নজরুল ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক লতিফুল ইসলাম শিবলী বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ও শেখ মুজিবকে দেবতার কাতার থেকে মানুষের কাতারে নামিয়ে আনা হবে।’
আর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, ‘শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণ শুনিয়ে কান ঝালাপালা করে ফেলা হয়েছিল, অথচ তাজউদ্দীন আহমদ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ হতো না।’
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের মহাপরিচালক কথাসাহিত্যিক ও অনুবাদক আফসানা বেগম বলেন, ‘২০২৫ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক বই মেলা করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’
এছাড়া বইয়ের তালিকা থেকে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে বিষয়ভিত্তিক বই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঠানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।