জাহাজটি উদ্ধারের ফলে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ চলাচল নিরাপদসহ ড্রেজিং খরচ কমবে বলে আশা বন্দর কর্তৃপক্ষের। চট্টগ্রাম বন্দরের ডাঙ্গারচর ঘাটের কাছাকাছি থেকে কয়লার ইঞ্জিন চালিত এ জাহাজটি উদ্ধার করা হয়।
দীর্ঘ ৮ মাসের চেষ্টায় জাহাজটি উদ্ধার করতে সক্ষম হয় হীরামন স্যালভেজ। এর আগে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি খাইরুল আলম সুজন বলেন, ‘এ জাহাজটির কারণে চ্যানেলে বালু ও পলি জমতো। তা অপসারণে বছর বছর ড্রেজিং এ টাকা খরচ হতো, সেটি এখন সাশ্রয় হবে।’
পাশাপাশি শিপিং ব্যবসায়ীরা যারা বিভিন্ন সময় নানা দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন, তাদের জন্যও বন্দরটি নিরাপদ হবে বলে জানান তিনি।
জাহাজে বেশ কিছু প্রত্নতাক্তিক সামগ্রী উদ্ধার করেছে উদ্ধারকারীরা। প্রায় ৬০ ফুট গভীর থেকে জাহাজটির এক তৃতীয়াংশ উদ্ধার করে।
বাকী অংশও গ্যাস দিয়ে কেটে, বালি অপসারণ করে ধীরে ধীরে উদ্ধার করা হবে।