সরুয়া

সানকি, পান্তা-ইলিশ যেভাবে নগরীর পহেলা বৈশাখের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠলো

বাংলা পঞ্জিকার প্রথম মাস বৈশাখ উদযাপন আমাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাঙালিয়ানার ইতিহাস আর ঐহিত্যের সঙ্গে এ উৎসব জড়িয়ে আছে নিবিড়ভাবে। নববর্ষ এলেই চোখের সামনে ভাসে মাটির সানকিতে পান্তা ভাত আর এক টুকরো ইলিশ ভোজনের দৃশ্য। প্রভাতে ইলিশ ভাজা, মরিচ পোড়া, বেগুন ভাজা, আলুভর্তা আর পান্তা ইলিশের পদ না হলে যেন বৈশাখের আমেজই ফিকে হয়ে আসে।

দেশে দেশে ঈদের ঐতিহ্যবাহী সব খাবার

উৎসবের আমেজকে আরো বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে নানারকমের সুস্বাদু খাবার। নিজ দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন দেশে উদযাপন করা হয় মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদ। মিষ্টি কিংবা ঝাল দেশভেদে ঈদের ঐতিহ্যবাহী খাবারে রয়েছে ভিন্নতা। তবে কিছু খাবার আছে যা একটি দেশের পরিচিতি এবং ঐতিহ্যকে ধারণ করে।

ঈদে সেমাই যেভাবে অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠলো

দুধে ভেজা সেমাই, চিকন ঝরঝরে সেমাই, ময়দার সেমাই কিংবা সেমাইয়ের বল–ঈদ যেন পূর্ণতা সেমাইয়ের বাহারি পদে। রসনার তৃপ্তি মেটাতে সেমাইয়ের জুড়ি নেই।

দেশে দেশে ঐতিহ্যবাহী শরবতের যত রকমফের

"শরবত" শব্দটি এসেছে ফার্সি শব্দ থেকে। যার অর্থ বরফের পানীয়। ভারতে শরবতের প্রচলন শুরু হয় ১৭ শতকে। মুঘলরা সেখানে প্রচলন করেছিলেন। সম্রাট বাবরের শাসনামলেই ভারতে শরবত বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কথিত আছে, সে সময় হিমালয় থেকে বরফ ব্যবহার করে বরফযুক্ত শরবত তৈরি করা হতো।

এই খাবার খেতে অপেক্ষা করতে হবে ৪৩ বছর!

আপনি যদি এক বক্স হিমায়িত কোবে গরুর ক্রোকেটস অর্ডার করেন, সে মাংস আপনি হাতে পাবেন ৪৩ বছর পর। এই ক্রোকেট পাওয়া যাবে জাপানের পশ্চিমাঞ্চলের তাকাসাগো শহরের আসাহিয়া নামে এক দোকানে।