যাত্রীরা বলেন, 'প্রথমবারের এই যাত্রাপথে পরিবার নিয়ে যেতে পেরে আমরা অনেক উচ্ছ্বসিত। আগে টেকনাফ থেকে যেতে হতো তাই সাগর থেকে মেরিনড্রাইভ উপভোগ করতে পারতাম না। এখন খুবই ভালো লাগছে।'
প্রতিবছর অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত সীমান্তবর্তী টেকনাফ উপজেলা ও কক্সবাজার শহর থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে জাহাজ চলাচল করে। যেসব পর্যটক শহর থেকে দূরে ইনানীতে অবস্থান করেন তাদের সেন্টমার্টিন যাওয়া দুরুহ হয়ে দাঁড়ায়।
এবার ইনানী সৈকত থেকেই সেন্টমার্টিন যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে পেরে আশাবাদী উদ্যোক্তারা। এটি স্থানীয় পর্যটন খাতকে আরও সমৃদ্ধ করবে বলে মনে করছেন তারা।
ইনানীর এই দৃষ্টিনন্দন জেটিতে ভিড়বে জাহাজ
কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার এম এ রশিদ বলেন, 'শুধু সেন্টমার্টিন নয়, এখান থেকে জাহাজ কুয়াকাটা, মোংলাসহ অনেক জায়গায় যাবে। প্রধানমন্ত্রী আরও অনেকগুলো জেটি র্নিমাণ করবেন। এতে বাংলাদেশ অনেক রাজস্ব পাবে।'
পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন সেন্টমার্টিন ভ্রমনে যান প্রায় ১০ হাজার পর্যটক। এ জন্য দ্বীপটিতে গড়ে উঠেছে শতাধিক হোটেল-রিসোর্ট।