নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, 'জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন কোটা বিরোধী আন্দোলন চলাকালীন মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে সংশয় প্রকাশ করেছে, তা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এ নিয়ে গত ১৯ ও ২৫ জুলাই তাদের দেয়া দুটি বিবৃতিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুনির্দিষ্ট কোনো কথা বলা হয়নি। সেখানে শুধু তাদের শঙ্কার কথা বলা হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'বিচার বিভাগীয় তদন্তের কাজে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের সাথে যোগাযোগ শুরু হয়ে গেছে।'
অন্য দেশ থেকেও কারিগরি সহায়তা নেয়ার ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলেও জানান প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, 'আমরা বিশ্বাস করি, জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের দুটি বিবৃতি অল্প তথ্যের ভিত্তিতে সংশয় সৃষ্টির উদাহরণ মাত্র। জাতিসংঘ যদি আরও নিরপেক্ষভাবে তথ্যানুসন্ধান অব্যাহত রাখে, তাহলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের হোতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়ে যাবে।'