টিআইবির প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে, চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রায় ২২ শতাংশ ঋণগ্রস্ত। আর হলফনামায় গৃহিনী হিসেবে পরিচয় দেয়া নারী প্রার্থীদের ১৯ শতাংশই ব্যবসায়ী। এছাড়া নির্বাচনে কোটিপতি প্রার্থী বেড়েছে তিনগুণ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, পাঁচ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন উপজেলা পরিষদের প্রতিনিধিরা। খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার চেয়ারম্যানের ৫ বছরে সম্পদ বেড়েছে ৩ হাজার ৩১৯ শতাংশ।
নির্বাচনী হলফনামায় প্রায় ৯৩ ভাগ প্রার্থী কোটি টাকার নিচে আয় দেখিয়েছেন। প্রার্থীদের ১৭ শতাংশই বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত।
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাজনীতির সাথে ব্যবসায়ীদের মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক। যাদের অস্বাভাবিক হারে সম্পদ বেড়েছে, তা খতিয়ে দেখা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।