সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘সকল জেলা প্রশাসকের প্রতি অনুশাসন থাকবে যেন নদ-নদী খাল-বিল দখলদারদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু করে।’
নদীর বাঁধের মাটিকাটা এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারী দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশনা দেন।
গত ২২ আগস্ট রাতে গোমতী নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণ পাড়া উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। প্রায় দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় জুড়ে বন্যা কবলিত হয়ে থাকে অঞ্চল।
সম্প্রতি এই বাঁধের ১২৫ মিটার অংশ মেরামতের কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বাঁধের সম্পূর্ণ নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলেও জানান উপদেষ্টা।